Mahabharat - Story of Amba and Bhishma
Mahabharat - Relation between Amba and Bhishma
মহাভারতে ভীষ্মে র মৃত্যুর কারণ যে নারী তার নাম অম্বা । তিনি ছিলেন কাশি রাজের কন্যা।
একদা কাশী রাজ তার তিন কন্যা অম্বা , অম্বিকা ও অম্বালিকা র বিবাহের জন্য সয়ম্বর সভা অনুষ্ঠিত করেছিলেন। সেখানে কাল্বরাজ সহ আরো অনেক রাজা ও রাজকুমার সেই সয়ম্বর সভায় ভাগ নিয়েছিল।
একই সময়ে হস্তীনাপুরে বীচিত্রবীর্যের বিবাহের জন্যে রাজমাতা সত্যবতী ভীষ্ম কে আদেশ দিলেন সে যেনো রাজার প্রতীনিধি হিসাবে কাশী রাজের ৩ কন্যাকে বিজয় করে নিয়ে আসে।
আপত্তি স্বত্ত্বেও ভীষ্ম মাতার আদেশে কাশী রাজ্যে গিয়ে উপস্থিত হন। সেখানে উপস্থিত সমস্ত রাজা ও রাজকুমার ভীষ্ম কে দেখে হাসতে লাগে এবং ভীষ্মে র উদ্দেশ্যে কটূক্তি করতে লাগে । তারা বলতে লাগলো 'এ কেমন পুরুষ মানুষ যে নিজের প্রতিঞ্গা ভূলে গিয়ে বিবাহ করতে এসেছে । তার যৌবন রস এতো তো শপথ নেওয়ার দরকার কি ছিল । আর লোকে তাকে কেনো ভীষ্ম বলে ডাকবে '। এই কথা শুনে ভীষ্ম রেগে গিয়ে বললো সে এখানে নিজে বিয়ে করতে আসেনি বরন্চ হস্তীনাপুরে র রাজা বীচিত্রবীর্য র জন্য এই ৩ কন্যা কে জয়ী করে নিয়ে যেতে এসেছে।
এই কথা শুনে সেখানে উপস্থিত সমস্ত রাজা ভীষ্মকে যুদ্ধে আহবান দেয়। ভীষ্ম তাদের সকলকে পরাজিত করে কাশী রাজের ৩ কন্যা কে জয়ী করে নেয়।
রথে চরে হস্তীনাপুরে যাওয়ার পথে জ্যাষ্ঠ কন্যা অম্বা ভীষ্মকে বললো সে হস্তীনাপুরে র পুত্র বধূ হতে চায় না । সে কাল্বরাজ কে ভালোবাসে এবং কাল্বরাজ ও তাকে ভালোবাসে। সয়ম্বরে কাল্বরাজ এর গলায় মালা পরাতেন তিনি যদি না ভীষ্ম তাকে পরাজিত করতেন।
সেই কথা শুনে ভীষ্ম তাকে রথ থেকে নামিয়ে দেয় এবং বাকি দুই কন্যা কে নিয়ে হস্তীনাপুরে ফিরে যায় এবং তাদের সঙ্গে বীচিত্রবীর্য এর বিবাহ হয়।
এদিকে অম্বা ভীষ্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হলে সে কাল্বরাজ এর কাছে আসে কিন্তু কাল্বরাজ অম্বা কে স্বীকার করতে অস্বীকার করে এবং বলে যেহেতু ভীষ্ম তাকে জয় করে তাই আর্যবর্তে আর কোনো রাজাই তাকে স্বীকার করবে না । এই ঘটনার জন্য অম্বা ভীষ্মকে দায়ী করে এবং হস্তীনাপুরে ফিরে যায়।
হস্তীনাপুরে গিয়ে অম্বা ভীষ্মকে বলে সে যেনো তাকে বিয়ে করে। কিন্তু ভীষ্ম কখনো ই রাজী হয় না বরন্চ সে অম্বা কে এই প্রস্তাব দেয় যে যদি সে চায় তাহলে সে বীচিত্রবীর্যের সঙ্গে বিবাহ করতে পারে। কিন্তু অম্বা এই প্রস্তাবে রাজী তো হয় না বরন্চ ভীষ্মের উপর প্রতীশোধ নেওয়ার জন্য ভগবান পরশুরাম এর সরনাপন্ন হয়।
পরশুরাম এর ডাকে ভীষ্ম সেখানে উপস্থিত হলে গুরু ও শিষ্যের মধ্যে তমুল লড়াই বাধে। কিন্তু যখন কেও পরাজিত না হয় তখন অম্বা মহাদেবের কাছে পার্থনা করে এবং মহাদেব তখন অম্বাকে আশ্বাস দিলো যে পরবর্তী জন্মে যখন সে ধর্মের লড়াইয়ে মহৎ কার্যে অ ্শ নেই তাহলে সে ভীষ্মের মৃত্যুর কারণ হবে।
পরবর্তী জন্মে অম্বা য় শ্রীখন্ডী নামে জন্ম নেই এবং ভীষ্মের মৃত্যুর জন্য বড়ো দায়িত্ব নেয়।
একদা কাশী রাজ তার তিন কন্যা অম্বা , অম্বিকা ও অম্বালিকা র বিবাহের জন্য সয়ম্বর সভা অনুষ্ঠিত করেছিলেন। সেখানে কাল্বরাজ সহ আরো অনেক রাজা ও রাজকুমার সেই সয়ম্বর সভায় ভাগ নিয়েছিল।
একই সময়ে হস্তীনাপুরে বীচিত্রবীর্যের বিবাহের জন্যে রাজমাতা সত্যবতী ভীষ্ম কে আদেশ দিলেন সে যেনো রাজার প্রতীনিধি হিসাবে কাশী রাজের ৩ কন্যাকে বিজয় করে নিয়ে আসে।
আপত্তি স্বত্ত্বেও ভীষ্ম মাতার আদেশে কাশী রাজ্যে গিয়ে উপস্থিত হন। সেখানে উপস্থিত সমস্ত রাজা ও রাজকুমার ভীষ্ম কে দেখে হাসতে লাগে এবং ভীষ্মে র উদ্দেশ্যে কটূক্তি করতে লাগে । তারা বলতে লাগলো 'এ কেমন পুরুষ মানুষ যে নিজের প্রতিঞ্গা ভূলে গিয়ে বিবাহ করতে এসেছে । তার যৌবন রস এতো তো শপথ নেওয়ার দরকার কি ছিল । আর লোকে তাকে কেনো ভীষ্ম বলে ডাকবে '। এই কথা শুনে ভীষ্ম রেগে গিয়ে বললো সে এখানে নিজে বিয়ে করতে আসেনি বরন্চ হস্তীনাপুরে র রাজা বীচিত্রবীর্য র জন্য এই ৩ কন্যা কে জয়ী করে নিয়ে যেতে এসেছে।
এই কথা শুনে সেখানে উপস্থিত সমস্ত রাজা ভীষ্মকে যুদ্ধে আহবান দেয়। ভীষ্ম তাদের সকলকে পরাজিত করে কাশী রাজের ৩ কন্যা কে জয়ী করে নেয়।
রথে চরে হস্তীনাপুরে যাওয়ার পথে জ্যাষ্ঠ কন্যা অম্বা ভীষ্মকে বললো সে হস্তীনাপুরে র পুত্র বধূ হতে চায় না । সে কাল্বরাজ কে ভালোবাসে এবং কাল্বরাজ ও তাকে ভালোবাসে। সয়ম্বরে কাল্বরাজ এর গলায় মালা পরাতেন তিনি যদি না ভীষ্ম তাকে পরাজিত করতেন।
সেই কথা শুনে ভীষ্ম তাকে রথ থেকে নামিয়ে দেয় এবং বাকি দুই কন্যা কে নিয়ে হস্তীনাপুরে ফিরে যায় এবং তাদের সঙ্গে বীচিত্রবীর্য এর বিবাহ হয়।
এদিকে অম্বা ভীষ্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হলে সে কাল্বরাজ এর কাছে আসে কিন্তু কাল্বরাজ অম্বা কে স্বীকার করতে অস্বীকার করে এবং বলে যেহেতু ভীষ্ম তাকে জয় করে তাই আর্যবর্তে আর কোনো রাজাই তাকে স্বীকার করবে না । এই ঘটনার জন্য অম্বা ভীষ্মকে দায়ী করে এবং হস্তীনাপুরে ফিরে যায়।
হস্তীনাপুরে গিয়ে অম্বা ভীষ্মকে বলে সে যেনো তাকে বিয়ে করে। কিন্তু ভীষ্ম কখনো ই রাজী হয় না বরন্চ সে অম্বা কে এই প্রস্তাব দেয় যে যদি সে চায় তাহলে সে বীচিত্রবীর্যের সঙ্গে বিবাহ করতে পারে। কিন্তু অম্বা এই প্রস্তাবে রাজী তো হয় না বরন্চ ভীষ্মের উপর প্রতীশোধ নেওয়ার জন্য ভগবান পরশুরাম এর সরনাপন্ন হয়।
পরশুরাম এর ডাকে ভীষ্ম সেখানে উপস্থিত হলে গুরু ও শিষ্যের মধ্যে তমুল লড়াই বাধে। কিন্তু যখন কেও পরাজিত না হয় তখন অম্বা মহাদেবের কাছে পার্থনা করে এবং মহাদেব তখন অম্বাকে আশ্বাস দিলো যে পরবর্তী জন্মে যখন সে ধর্মের লড়াইয়ে মহৎ কার্যে অ ্শ নেই তাহলে সে ভীষ্মের মৃত্যুর কারণ হবে।
পরবর্তী জন্মে অম্বা য় শ্রীখন্ডী নামে জন্ম নেই এবং ভীষ্মের মৃত্যুর জন্য বড়ো দায়িত্ব নেয়।
Bhishma , Amba , Ambika , Ambalika |
Post a Comment