Mahabharat - Story Of Kripacharya And Dronacharya | Relation Between Kripacharya And Dronacharya
মহাভারতে কৃপাচার্য ও দ্রোনাচার্যের নাম সবাই শুনেছে। কৃপাচার্য ছিল হস্তীনাপুরের কুল গুরু ও কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে কৌরবদের মধ্যে বেচে থাকা তিন রথী র এক রথী। ও দ্রোনাচার্য ছিল কৌরব তথা পান্ডবদের গুরু যিনি যুদ্ধে কৌরবদের পক্ষে থেকে যুদ্ধ করেছিলেন এবং নিহত হয়েছিলেন।
কৃপাচার্যের জন্ম বৃত্তান্ত :
ঋষি গৌতমের অন্যতম শিষ্যের নাম শরদ্বান। তিনি বেদ অধ্যায়ন এর চেয়ে ধনুর ও অস্ত্র বিদ্যায় বেশী পারদর্শী ছিলেন । তার তপস্যা তে ভয় পেয়ে দেবরাজ ইন্দ্র জানপদী নামে এক অপ্সরা কে পাঠালেন।
দ্রোনাচার্যের জন্ম বৃত্তান্ত :
মহর্ষি ভরদ্বাজ গঙ্গোত্রী প্রদেশে বাস করতেন। একদিন গঙ্গা স্মানের সময় ঘৃতাচী নামে এক অপ্সরাকে দেখতে পান যার ফলে তার শুক্রপাত হয়। সেই শুক্র তিনি একটি কলশী তে রাখেন এবং সেই কলশী থেকেই একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয় । ভরদ্বাজ এর দ্রোন পাত্র থেকে জন্ম হওয়ায় বালকের নাম হলো দ্রোন। এবং দ্রোন পিতার কাছ থেকে বেদ্ ও অস্ত্র বিদ্যা উভয়েই পারদর্শী হয়ে উঠলেন । তার পিতার এক শিষ্য পান্চাল রাজকুমার দ্রুপদের সঙ্গে মিত্রতার সম্পর্কে আবদ্ধ হয় যা পরবর্তী কালে শত্রু তাই পরিনত হয়।
দ্রোনাচার্যের সাথে কৃপাচার্যের সম্পর্ক :
পিতার আদেশে দ্রোন কৃপাচার্যের বোন কৃপী কে বিবাহ করেন ।
অশ্বথামার জন্মের পর দ্রোন তার মিত্র দ্রুপদের কাছে সাহায্য চাইতে গেলে দ্রপদ তাকে অপমান করে। অপমানের পর কৃপাচার্য দ্রোন ও তার পরিবারকে হস্তীনাপুরে তার গৃহে আশ্রয় দেন।
কৃপাচার্যের জন্ম বৃত্তান্ত :
ঋষি গৌতমের অন্যতম শিষ্যের নাম শরদ্বান। তিনি বেদ অধ্যায়ন এর চেয়ে ধনুর ও অস্ত্র বিদ্যায় বেশী পারদর্শী ছিলেন । তার তপস্যা তে ভয় পেয়ে দেবরাজ ইন্দ্র জানপদী নামে এক অপ্সরা কে পাঠালেন।
তার মহিয়সী রুপ দেখে শরদ্বানের হাত থেকে অস্ত্র মাটিতে পরে যায় এবং তার সঙ্গে রেতঃপাত হলো।সেই রেতঃ একটি শরদ্সম্মভে পরে দুখন্ভ হলো এবং তা থেকে একটি কৃপ নামে পুত্র ও একটি কৃপী নামে পুত্রী জন্মগ্রহণ করল। মহারাজ শান্তনু তাদের হস্তীনাপুরে নিয়ে এসে রাখলেন এবং শরদ্বান তার পুত্র কৃপাচার্য কে ধনুরবিদ্যায় পারদর্শী করে তুললেন। পরবর্তী কালে এই কৃপাচার্য য় পান্ডব তথা কৌরবদের অস্ত্র বিদ্যার হাতে খরি করেছিলেন।
দ্রোনাচার্যের জন্ম বৃত্তান্ত :
মহর্ষি ভরদ্বাজ গঙ্গোত্রী প্রদেশে বাস করতেন। একদিন গঙ্গা স্মানের সময় ঘৃতাচী নামে এক অপ্সরাকে দেখতে পান যার ফলে তার শুক্রপাত হয়। সেই শুক্র তিনি একটি কলশী তে রাখেন এবং সেই কলশী থেকেই একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয় । ভরদ্বাজ এর দ্রোন পাত্র থেকে জন্ম হওয়ায় বালকের নাম হলো দ্রোন। এবং দ্রোন পিতার কাছ থেকে বেদ্ ও অস্ত্র বিদ্যা উভয়েই পারদর্শী হয়ে উঠলেন । তার পিতার এক শিষ্য পান্চাল রাজকুমার দ্রুপদের সঙ্গে মিত্রতার সম্পর্কে আবদ্ধ হয় যা পরবর্তী কালে শত্রু তাই পরিনত হয়।
দ্রোনাচার্যের সাথে কৃপাচার্যের সম্পর্ক :
পিতার আদেশে দ্রোন কৃপাচার্যের বোন কৃপী কে বিবাহ করেন ।
দ্রোন ও কৃপার একটি পুত্র সন্তান জন্ম হয় । মহাদেবের অবতার বলে তার কপালে জন্ম থেকেই একটি মনি জলজল করত । জন্মের সময় অশ্বের ন্যায় চিৎকার করেছিল বলে নাম হয় অশ্বথামা।
অশ্বথামার জন্মের পর দ্রোন তার মিত্র দ্রুপদের কাছে সাহায্য চাইতে গেলে দ্রপদ তাকে অপমান করে। অপমানের পর কৃপাচার্য দ্রোন ও তার পরিবারকে হস্তীনাপুরে তার গৃহে আশ্রয় দেন।
Dronacharya |
Post a Comment